shaharpar

Monday, 16 January 2017

যৌন-রোগ পর্ব ৩ ( স্যালামাইডিয়া ) : STI Part-3 Chlamydia

যৌন-রোগ পর্ব ৩ ( স্যালামাইডিয়া ) : STI Part-3 Chlamydia

ch 001
 
 
 
 
 
 
6 Votes

যৌন-রোগ পর্ব ৩ ( স্যালামাইডিয়া ) : STI Part-3 Chlamydia

Ref:// Centre for Sexual Health & HIV Research ( BMJ ) Royal College of General Practitioners ( UK ) , British Association for Sexual Health and HIV (BASHH ) BSMMU ( Bangladesh ) NCBI ( India ) Credetor  —  Dr.H Kamaly ( Hon PhD – PHD  & Med Journal — Final part )

ভুমিকা এবং সংজ্ঞা ঃ
ch 4
স্যালামাইডিয়া অসুখটি হচ্ছে স্যালামাইডিয়া ট্রাকোমাটিস ব্যাক্টোরিয়ার দ্বারা সংক্রামিত একটি যৌন রোগ , যা শুধু মাত্র সব ধরণের যৌন মিলনের ( vaginal, oral and anal sex ) — মাধ্যমেই সংক্রামিত হয়ে থাকে । অসুখটি ইউরোপে বেশী হলেও ধীরে ধীরে তা এশিয়া, আফ্রিকা সহ পৃথিবীর সর্বত্রই বৃদ্ধি পাচ্ছে ।
( বাংলাদেশ, ভারত সহ অন্যান্য দেশে অসুখটির গনরিয়ার মত দেখতে মনে হওয়ায় ৮০% বেলায় গনরিয়ার চিকিৎসা দিয়ে রুগীদেরকে ভাল করা হয়ে থাকে, কারন একি ধরণের এন্টিবায়োটিক ঔষধ দুটি অসুখে সমান ভাবেই কার্যকর – কিন্তু বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে যখন অসুখটি সেকেন্ডারি পর্যায়ে চলে যায় , বিশেষ করে মহিলাদের বেলায় তখন স্যালামাইডিয়া হিসাবে মুল অসুখ টি ধরা পরে -( মেডিক্যাল সাইন্স এন্ড জার্নাল- ডাঃ হেলাল কামালি )
ব্যাক্টোরিয়া টি পুরুষ মহিলা উভয়কে সমান ভাবে আক্রান্ত করলে ও ১৮/২৫ বছরের যুবক- যুবতীদের বেশী আক্রান্ত হতে দেখা যায় এবং সবচেয়ে বেশী ক্ষতি গ্রস্থ হয়ে থাকেন ১৮/২৫ বয়সের যুবতীরা, বা যারা আগামিতে মা হবেন , তারাই ।
যদি ও অসুখ টি প্রথমে যৌনাঙ্গ কে আক্রমন করে কিন্তু পরবর্তীতে যৌনাঙ্গে নালীর মাধ্যমে তার সাথে সম্পর্ক যুক্ত অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে । বিশেষ করে মহিলাদের মূত্রাশয় পেলভিক, ডিম্বাশয়, জরায়ু, এবং পুরুষের মূত্রাশয়, অন্ড থেকে অন্ড থলি ইত্যাদি অঙ্গে , যার কারনে বন্ধ্যাত্ব সহ দীর্ঘ স্থায়ী জনন তন্ত্রের প্রদাহ জাতীয় অসুখ লেগেই থাকে । সেই সাথে গর্ভবতী মা তার সন্তান প্রসবের পর সন্তানের দেহে সংক্রামিত হয়ে মারাত্মক নিউমোনিয়া সহ মারাত্মক চোখের সংক্রমণে ভোগে থাকে । তথ্যনুসারে অসৎ যৌন মিলনই এর জন্য বেশী দায়ী । ( সি ডি সি )
সাউথ এশিয়ান অঞ্চলের ৭০%-৮০% মহিলারা পেলভিক ডিজেজ ইনফেকশনে ( জরায়ু, ডিম্বাশয়, ডিম্বনালি ইত্যাদি ) ভুগার অন্যতম একটি কারন ।

লক্ষণ ঃ
ch 15
স্যালামাইডিয়া ট্রাকোমাটিস ব্যাক্টোরিয়ার সংক্রামিত হওয়ার পর ৭০% মহিলা এবং পুরুষের বেলায় প্রাথমিক ভাবে সাময়িক দু-একদিন অল্প জ্বলা সহ সামান্য স্রাব ছাড়া তেমন কোন লক্ষণ দেখা নাও দিতে পারে, সাধারণত অসুখটির লক্ষণ সংক্রামণের ৩/৪ সপ্তাহ পর দেখা দেয় । পরবর্তীতে উক্ত জীবাণু গুলো ধীরে ধীরে যৌনাঙ্গের অন্যান্য অঙ্গে আক্রমন করে তখন অসুখটি পরিষ্কার ভাবেই ধরা পরে ।

পুরুষের বেলায় যে লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে ঃ-
ch 7
পুরুষদের বেলায় গনরিয়ার মত অনুরুপ লক্ষণ সহ নিম্নের লক্ষণ সমুহ বিদ্যমান থাকতে পারে- প্রস্রাব করার সময় ব্যাথা , চুলকানো এবং জ্বালা যন্ত্রণা সহ যৌনাঙ্গ অথবা মলদ্বার থেকে সাদা স্রাব বাহির হওয়া – অণ্ডকোষের ভঙ্গুরতা, ফোলা এবং বীর্য নালীর প্রদাহ সহ ব্যাথা ইত্যাদি দেখা দিয়ে থাকে । সমকামীদের বেলায় , রেকটাল প্রদাহ ( পায়ু পথের প্রদাহ ) সহ সেখান থেকে সাদা স্রাব বাহির হতে দেখা যায় ।
জটিলতা ঃ- ক্রনিক প্রস্টেট গ্ল্যান্ড ইনফেকশন এবং বীর্য থলি বা নালীর প্রদাহ বৃদ্ধি পায় । লক্ষণ অনুসারে সহবাস বা বীর্যপাত করার পর বিচি গুলোতে ব্যাথা ও অন্ডকোষে চাপ অনুভব করা । ঘন ঘন প্রস্রাব অথবা সামান্য জ্বলা ও পরবর্তীতে কামশক্তি স্তিমিত হয়ে আসা । পেলভিক, যৌনাঙ্গ, নিতম্ব এবং পিটের নীচদিকে কোমড় ব্যাথা বৃদ্ধি পায়ে থাকে , মাঝে মধ্যে অল্প অল্প জ্বর আসা, কখন ও শরির ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, সকালে নিজের অজান্তে প্রস্রাবের সাথে পরিষ্কার সাদা স্রাব ( যা অনেকেই বীর্যের রস মনে করে থাকেন- যা অনেক সময় ঠিক নয় – হা মনে করতে পারেন , যদি এর আগে যৌন উক্তেজনা হয়ে থাকে, এছাড়া বীর্যের রস আটালো ও খুব তাড়া তাড়ী শুকিয়ে যায় … ইত্যাদি ) অথবা রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে বীর্যের সাথে রক্ত ও যেতে পারে ।
এ ছাড়া স্যালামাইডিয়া ট্রাকোমাটিস ব্যাক্টোরিয়ার সাথে অন্যান্য যৌনবাহিত সংক্রমণ. গনোরিয়া এবং এইচআইভি, বি-ভাইরাস ইত্যাদি যুক্ত হয়ে অসুখ টিকে অন্যান্য পর্যায়ে চলে যাওয়ার ৯০% সম্বাভনা আছেই ।
গবেষণানুসারে ঃ ৬% বেলায় – স্যালামাইডিয়া ট্রাকোমাটিস ব্যাক্টোরিয়ার প্রস্টেট গ্ল্যান্ড সমুহ কে আক্রমণ করার পর বীর্য থলীর শুক্রাণুর তৎপরতা কমে গিয়ে বীর্যে তরল পদার্থের ঘনত্ব কমে যায় এবং অবশেষে শুক্রাণু উৎপাদন বন্ধ হয়ে হায় – তবে পুরুষের বেলায় অসুখ টি পূর্ণ বন্ধ্যাত হতে কাউকে দেখা যায়নি ।


মহিলাদের বেলায় যে লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে ঃ
ch 002
প্রস্রাব করার সময় জ্বালা -পোড়া অনুভব করা — বেদনাদায়ক যৌন মিলন — মলদ্বারে ব্যাথা অথবা স্রাব বাহির হওয়া এবং ঘন ঘন প্রস্রাবে ধরা ইত্যাদি সহ নিচের লক্ষণ সমুহ দেখা দিতে পারে —
পি আই ডি বা পেল্ভিকের প্রদাহ জাতীয় অসুখের পূর্ণ লক্ষণ দেখা দিতে পারে ঃ
পেলভিকের চারপাশে বা তলপেটে চারপাশে ব্যথা (পেট) কখন ও গুরুতর তলপেটে ব্যথা , যৌন মিলনের সময় পেলভিকের ভিতরের দিকে অস্বস্তি ব্যাথা অনুভব করা, অসময়ে রজ:স্রাব অথবা মিলনের পর রক্তপাত — বেদনা দায়ক অথবা খুব বেশী রজ:স্রাব হওয়া, অনাকাংকিত যোনি স্রাব যা দেখতে হলুদে সবুজ, সেই সাথে বিনা কারনে মাঝে মধ্যে খুব বেশী জ্বর বমি বমি ভাব বা বমি দেখা দিতে পারে ।। ইত্যাদি ।
ডিম্ব নালী , ডিম্বাশয়য়ের প্রদাহ, সারভিক্সের প্রদাহ ( জরায়ুর মুখে ঘা দেখা দেওয়া ) জনিত অসুখের পূর্ণ লক্ষণ দেখা দিতে পারে ( স্যালামাইডিয়েল পি আই ডি বলা হয় ) এবং পরবর্তীতে ডিম্ব নালী , ডিম্বাশয় ইত্যাদির সঠিক কর্মক্ষ্যামতা কে দুর্বল করে ফেলে বিধায় উক্ত মহিলা বন্ধ্যাত্বে ভোগতে পারেন । ( ১৮% )
মেডিক্যাল জার্নাল অনুসারে –
ch 6
ব্যাকটেরিয়াটি ভারত বর্ষ তথা বাংলাদেশের মহিলাদের ৩০-৬০% ডিম্বাশয়য় প্রদাহের জন্য দায়ী এবং তা থেকে ১৮% বেলায় ক্রনিক পেলভিক ব্যাথা সহ বন্ধ্যাত্ব দেখা দিয়ে থাকে –
অজানা – বাত জাতীয় অসুখে ভোগা ঃ যারা স্যালামাইডিয়া ট্রাকোমাটিস ব্যাক্টোরিয়ার জনিত সংক্রামণে আক্রান্ত তাহারা রিয়েক্টিভ বাত জাতীয় অসুখে ভোগে থাকেন ( বিনা কারনে শরীরের জোড়ায় জোড়ায় ব্যাথা অনুভব করা বিশেষ করে হাঁটুর জোড়া এবং কোমরে ব্যাথার কথা বলেই থাকেন । একি সাথে মুত্র থলির প্রদাহ সহ পেটের বা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সংক্রমণ জাতীয় অসুখ বৃদ্ধি পেয়ে থাকে । , HLA-B27-linked arthritis
নবজাতকদের বেলায় ঃ
ch 3
অসুখটি সন্তান প্রসবের সময় যোনি থেকে শিশুর শরীরে প্রবেশ করে , নিউনেটাল নিউমোনিয়া, চুখের প্রদাহ এবং ক্ষেত্র বিশেষ বি ভাইরাস জাতীয় সংক্রামণ যুক্ত হয়ে যকৃতের মারাত্মক প্রদাহ জাতীয় অসুখের সৃষ্টি করে থাকে ।

রোগ নির্ণয় ও পরীক্ষা ঃ-
ch 003
প্রাথমিক ভাবে স্যালামাইডিয়া শনাক্ত করা খুব কঠিন – বা নাইসেরিয়া গনরির একি ধরণের লক্ষণ এবং চিকিৎসা বিধান থাকায় প্রকৃত স্যালামাইডিয়ার জীবাণু ধরা পরে খুব কম । বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে অসুখটি সেকেন্ডারি পর্যায়ে গিয়ে ধরা পরে , তাও বেশী ধরা পরে মহিলাদের বেলায়
সিডিসি সুত্র অনুসারে , গর্ভবতী নারী, মহিলা এবং পুরুষদের জন্য স্ক্রীনিং পরীক্ষা করেই তা নির্ণয় করা হয় । ( প্রস্রাব , জরায়ুর মুখ, যোনি , লিঙ্গের সাদা স্রাবের নমুনা পরীক্ষা করা, সমকামীদের বেলায় পায়ু পথের সাদা স্রাব ) – যাকে পি সি আর টেস্ট বলা হয় । সেই সাথে মুত্র ও রক্তের টি সি ডিসি ইত্যাদি নরমাল সম্পূর্ণ পরীক্ষা করাতে হয় । একি সাথে সংক্রামিত ব্যাক্তির স্বামী বা স্ত্রী সম্পূর্ণ সুস্থ মনে হলে ও তার পরীক্ষা ও চিকিৎসা বাধ্যতা মুলক ।
অসুখটি সুপ্ত অবস্থায় থেকে গেল কিনা তা বুজার জন্য পূর্ণ মেয়াদী ঔষধ সেবন করার পর সুস্থ হলেও পুনরায় ৩ মাস পর আবার পি সি আর টেস্ট করে ১০০% নিশ্চিত হওয়া উচিৎ ।


চিকিৎসা ঃ
ch 004
যেহেতু ইহা একটি ব্যাক্টোরিয়া জীবাণু ঘটিত অসুখ , তাই এন্টিবায়োটিক ছাড়া এর বিকল্প কোন ধরণের চিকিৎসা করানো মানেই নিজের পাপকে আরও ছড়িয়ে দেওয়া —
সিডিসি ও পাব মেডিসিনের ফর্মুলা অনুসারে প্রাথমিক অবস্থায় নিম্নের যে কোন একটি এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের সুপারিশ করা হয় ঃ ( রেজিঃ চিকিৎসক ছাড়া এন্টিবায়োটিক ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষেধ , তাই শুধু জানার জন্য সংযোক্ত করা হল )
Azithromycin 1 g orally in a single dose = ( প্রতিষেধক বা সন্দেহ থাকলে ) —
Recommended Regimen
Erythromycin base or ethylsuccinate 50 mg/kg/day orally divided into 4 doses daily for 14 days
Alternative Regimen
Azithromycin 20 mg/kg/day orally, 1 dose daily for 3 days
Erythromycin base or ethylsuccinate 50 mg/kg/day orally divided into 4 doses daily for 14 days
Data are limited on the effectiveness and optimal dose of azithromycin for the treatment of chlamydial infection in infants and children who weigh <45 kg
Recommended Regimen for Children Who Weigh ≥45 kg but Who Are Aged <8 Years
ORLevofloxacin 500 mg orally once daily for 7 days
OROfloxacin 300 mg orally twice a day for 7 days
এখানে উল্লেখ যোগ্য যে, বর্তমানে অনেকের বেলায় এন্টিবডি রেসিস্ট্যান্স করে বিধায় বর্তমানে শিশুদের জন্য ইরেথ্রোমাইসিন এবং গর্ভবতী ও সকলের বেলায় আজিথ্রোমাইসিন গ্রোফের ঔষধ সমুহ ৯১% কার্যকর –যদি কোন কারনে স্যালামাইডিয়া অসুখের সাথে অন্যান্য অন্যান্য ইনফেকশন দেখা দেয় তাহলে আপনার বিশেষজ্ঞের পরামর্ষ অনুসারে এর মাত্রা বৃদ্ধি করে তা নির্মূল করতে হয় –
একি সাথে মহিলাদের পুরাতন স্যালামাইডিয়েল পেলভিক ইনফেকশনের জন্য ( PID ) সাথে প্রোটোজোয়া নাশক ঔষধ ( মেট্রোনিডাজল ) সেবন সহ আনুসাঙ্গিক অন্যান্য ড্রাগস ব্যবহারের সুপারিশ করা হয় । ( মনে রাখবেন গর্ভবতীদের বেলায় ঔষধের পরিমান যত কমানো যায় তথোই ভাল এবং কিছু কিছু ঔষধ গর্ভকালীন সময়ে ব্যবহার করা মোটেই নিরাপদ নয় )

প্রতিরোধ ঃ
ch 13
শুরুর প্রথমেই বলেছিলাম অসৎ যৌন- মিলনের মাধ্যমেই এই অসুখটি বেশী সংক্রামিত হয় , সে জন্য – যারা পর- পুরুষ বা নারীর সাথে মেলা মেশা করার অভ্যাস আছে , তাদের সেই বদ অভ্যাস ছেড়ে দেওয়া বাধ্যতা মুলক —
স্বামী বা স্ত্রী যেই অসুখে আক্রান্ত হননা কেন তাদের প্রথম ৭ থেকে ১৩ যৌন মিলন করা উচিৎ নয় ( যদি ও বলা হয় সেইফ ম্যাথড হিসাবে কনডম ব্যাবহারের কথা, কিন্তু বাস্থবে সবটুকু সবসময় অনেকেই মেনে নিতে পারেন না , সে জন্য কয়েকদিন যৌন মিলন থেকে বিরত থাকাই ভাল ) ।
যদি ও বাজারে এর ভ্যাকসিন বাহির হয়েছে তবে তা মাত্র ৬০% কার্যকর । যৌন বিদ্যা সম্মন্ধে, প্রাপ্ত-বয়স্ক সকলের ধারনা থাকলে তা থেকে সবাই দূরে থাকবেন বলে আমার বিশ্বাস । কেউ কেউ যৌন বিদ্যা বলতে যৌন উক্তেজনা জাতীয় কিছু অশ্লীল ভাষায় রচিত লিখা বা মিডিয়াকে ভেবে থাকেন ! আসলে তা সম্পূর্ণ ভুল – বরং এগুলো অনেক কে ভুল পথে পা বাড়িয়ে দেয় ,যা অল্প বয়সীদের যৌন জীবন কে নষ্ট করে অসামাজিক কার্যকলাপের দিকে ধাবিত করে – ইহাই সত্য !!!!! সে জন্যই নিজ নিজ ধর্ম ও সমাজের অনুশীলন মেনে চলাই সবচেয়ে ভাল বা কর্তব্য । ( এস টি আই এন্ড রিলেজিয়াস – রিসার্চ )
আধুনিকতার ফ্যাশন মনে করে যারা অসৎ যৌন মিলন বা পুরুষ, মহিলাদের অবাধে মেলা মেশাকে উৎসাহিত করে থাকেন , তারাই এই সব যৌন রোগের আশীর্বাদের ভাগীদার বেশী হয়ে থাকেন — ( এশিয়ান সেক্স এন্ড ক্রাইম- ) ——— ধন্যবাদ
যারা আর ও জানতে আগ্রহী তারা নিছের লিঙ্কে ক্লিক করুন ( http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC3818592/ ) — ধন্যবাদ

No comments:

Post a Comment